শিরিন একটি প্রাচীন গ্রামের সান্ত্বনায় শান্ত। এখানে সময়ের চলার মাঝেও কিছু একটা স্

শিরিন একটি প্রাচীন গ্রামের সান্ত্বনায় শান্ত। এখানে সময়ের চলার মাঝেও কিছু একটা স্বভাবিক ছিল না। গ্রামের মানুষরা নিজেদের মধ্যে রহস্যময় ও অদ্ভুত ঘটনাগুলোর জটিল জলে ফেলে থাকত। সবাই একে অপরকে গভীরভাবে চিনতে চেয়েছিল। শিরিন মধ্যে মধ্যে গ্রামের প্রায় সকল সন্ন্যাসীর প্রতি তার প্রিয়তম মানুষ হত। তারা সবাই তার বুকের মধ্যে তার সমস্যা ও কল্পনার প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করে আনতে অনুরোধ করত। শিরিন সব সময় উত্তর দিতে চাইত না। একদিন একটি অদ্ভুত ঘটনা তার সম্পর্কে চোখে পড়ল। এক সন্ধ্যার সময়, গ্রামের নদীর পাড়ে একটি পুরানো মন্দিরে প্রায় সকল গ্রামের লোক সমাগম করে গেল। মন্দিরের ভেতরে অত্যন্ত পূর্বের থেকে নেমে আসা এক রহস্যময় পথের কথা ছিল। তা যার মধ্যে সেই পথে যে কোনো মানুষ যায়, সে হতে তার পূর্ণ স্মরণশক্তি হারিয়ে যায় এবং তার পথ ব্যাবস্থা সম্পর্কে মনের খুনসুতার প্রচেষ্টা থামে যায়। সবাই এই অদ্ভুত পথে মুখরিত হতে চাইত। কিন্তু তাদের প্রচেষ্টা সর্বদা ব্যর্থ হত। এক দিন, সমুদ্রের তীরে, শিরিন ওই মন্দিরের পথে হাঁটতে গিয়ে পড়ে। তার মনে যে কোনো ধরণের ভয় না ছিল। অদ্ভুত পথে হাঁটতে গিয়ে তার হৃদয় বেশ কিছু পাকল। অতএব, তিনি অনন্য এবং ভয়হীনভাবে মন্দিরে প্রবেশ করলেন। মন্দিরের ভেতরে আলোর কোনো প্রকৃতি ছিল না। মধ্যে নিচ্ছিল একটি বৃহৎ কারার বস্ত্র। শিরিন একটি সোনার মালা নিয়ে সেটি নিয়ে দিয়েছে। তার ভেতরে একটি প্রাচীন বই খুলে ছিল। তার বিশেষ মনোযোগে একটি পাতা পড়লে, যা ছিল নিকটতম পথের ব্যাবস্থার উপর বিষয় করে। সেই পাতায় লিখা ছিল: "আমি এই পথের গুজব নিয়ে আত্মস্থানী বহু বছর ধরে ধরে অনুসন্ধান করছি। এই পথে মনুষ্যদের মনে অনেক রহস্য লুকিয়ে থাকে। তাই, যে কোনো সাহায্য প্রদান করা অসম্ভব হয়ে যায়। তবে, যদি তুমি এই লেখা পেয়েছ, তাহলে এই পথে চলে আসো, আমার সঙ্গে মিলিত হও। তাহলে তুমি এই রহস্যের মূল খোজ করতে সাহায্য করতে পারবে।" শিরিনের হৃদয়ে একটি অদ্ভুত আনন্দ ছড়িয়ে পড়ল। তিনি অপেক্ষা করতে বসেছিল। কিন্তু কখনও কিছু ঘটলো না। অতএব, তিনি ক্রমাগত আসতে থাকতে প্রচেষ্টা করতে থাকলেও তার পুরো জীবনে তার অভিজ্ঞতা আমরা জানতে পারতাম না। সময় চলে গিয়ে গ্রামের লোকরা মন্দিরের পথে হাঁটতে থাকত, কিন্তু তারা সব সময় ভুলে যেত। শিরিনের মৃত্যুর পর মন্দিরের ভেতরে একটি গুপ্ত চোখা আবিষ্কৃত হয়। তারা শিরিনের মৃত্যুর বহুদিন পরেও মন্দিরের ভেতরে উত্তরের অপেক্ষায় আস

verybadimagenegative_v1.3, ng_deepnegative_v1_75t, (ugly face:0.8),cross-eyed,sketches, (worst quality:2), (low quality:2), (normal quality:2), lowres, normal quality, ((monochrome)), ((grayscale)), skin spots, acnes, skin blemishes, bad anatomy, DeepNegative, facing away, tilted head, {Multiple people}, lowres, bad anatomy, bad hands, text, error, missing fingers, extra digit, fewer digits, cropped, worstquality, low quality, normal quality, jpegartifacts, signature, watermark, username, blurry, bad feet, cropped, poorly drawn hands, poorly drawn face, mutation, deformed, worst quality, low quality, normal quality, jpeg artifacts, signature, watermark, extra fingers, fewer digits, extra limbs, extra arms,extra legs, malformed limbs, fused fingers, too many fingers, long neck, cross-eyed,mutated hands, polar lowres, bad body, bad proportions, gross proportions, text, error, missing fingers, missing arms, missing legs, extra digit, extra arms, extra leg, extra foot, ((repeating hair))